December 5, 2025

खड़गपुर कॉलेज परिसर के सभी वृक्षों पर क्यूआर कोड लगाया गया

0
IMG-20250515-WA0024

अर्णब त्रिपाठी: खड़गपुर कॉलेज का परिसर बहुत ही विशाल है और इस बड़े परिसर में 140 से भी अधिक पौधे हैं। अब तक हर पौधे के साथ एक छोटी सी प्लेट लगी होती थी, जिसमें पौधे का वैज्ञानिक नाम, स्थानीय नाम और फैमिली नाम लिखा रहता था। आज 15 मई को एक भव्य समारोह के माध्यम से हर पौधे को आधुनिक तकनीक से सजाया गया है। अब से हर पौधे के साथ एक क्यूआर कोड रहेगा, जिसे स्कैन करते ही पौधे की सारी जानकारी मोबाइल पर मिल जाएगी—जैसे पौधे का नाम, औषधीय गुण आदि।

 

इस पूरे कार्य को अंजाम दिया है कॉलेज के वनस्पति विज्ञान विभाग के प्रोफेसर हैप्पी दास ने। इससे पहले उन्होंने कॉलेज कैंपस का ग्रीन ऑडिट भी किया था। प्रोफेसर दास ने बताया कि उन्होंने अपने विभाग के छात्रों के सहयोग से यह कार्य पूरा किया। कॉलेज परिसर में जैसे अशोक, हल्दी पलाश जैसे दुर्लभ प्रजातियों के पौधे हैं, वैसे ही अर्जुन और हरितकी जैसे औषधीय पौधे और सागौन, महोगनी जैसे आर्थिक रूप से महत्वपूर्ण पेड़ भी मौजूद हैं।

 

खड़गपुर कॉलेज के पौधों पर प्रोफेसर दास ने पहले ही एक शोध लेख प्रकाशित किया है। कॉलेज के प्राचार्य डॉ. विद्युत सामंत ने कहा, “हमारे कॉलेज के छात्र-छात्राओं और अध्यापकों के साथ-साथ सेमिनार में आने वाले शोधकर्ता, अन्य कॉलेजों के प्रोफेसर और आम लोग भी अब इन पौधों के बारे में जान सकेंगे।” प्रोफेसर दास ने आगे बताया कि भविष्य में वे पौधों की आयु ज्ञात कर उस जानकारी को भी जोड़ने की कोशिश करेंगे।

 

आज क्यूआर कोड स्थापना समारोह में उपस्थित थे—कॉलेज के प्राचार्य डॉ. विद्युत सामंत, खड़गपुर कॉलेज शिक्षक संसद के सचिव डॉ. राखाल चंद्र भुइयां, आयोजक प्रोफेसर हैप्पी दास, झाड़ग्राम सेवा भारती महाविद्यालय की प्रोफेसर पम्पी घोष, वनस्पति विज्ञान विभाग के छात्र-छात्राएं और शिक्षकेतर कर्मचारीगण।

অর্ণব ত্রিপাঠি:- খড়গপুর কলেজের রয়েছে এক বিশাল ক্যাম্পাস, আর সেই বৃহৎ ক্যাম্পাস জুড়ে রয়েছে প্রায় ১৪০টিরও বেশী উদ্ভিদ। এতদিন পর্যন্ত প্রত্যেকটি উদ্ভিদের গায়ে লাগানো থাকতো ছোট ছোট প্লেট যাতে গাছের বিজ্ঞানসম্মত নাম, লোকাল নাম ও ফ্যামিলি নাম উল্লেখ থাকতো। আজ 15ই মে একটি বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে প্রতিটি গাছ কে আধুনিক প্রযুক্তিতে সাজানো হলো। এইবার থেকে প্রত্যেকটি উদ্ভিদের গায়ে থাকবে একটি করে কিউ আর কোড, যা স্ক্যান করলেই গাছটি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য চলে আসবে মোবাইলে, যেমন গাছটির নাম থেকে শুরু করে ওষুধি গুণাগুণ সবটাই।আর এই পুরো কাজটি যিনি করেছেন তিনি হলেন ওই কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক হ্যাপি দাস। এর আগে উনি কলেজ ক্যাম্পাসের গ্রীন অডিটও করেছিলেন। অধ্যাপক দাস বলেন যে তাঁর বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের সহযোগিতায় তিনি এই কাজ গুলি সম্পন্ন করতে পেরেছেন। কলেজ ক্যাম্পাসে যেমন রয়েছে অশোক, হলুদ পলাশের মতন বিরল প্রজাতির উদ্ভিদ, রয়েছে অর্জুন, হরীতকীর মতন গুরুত্বপূর্ণ ঔষুধি উদ্ভিদ আর তেমনই রয়েছে সেগুন, মেহগনির মতন অর্থনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভিদ। খড়গপুর কলেজ ক্যাম্পাসের উদ্ভিদ নিয়ে ইতিমধ্যেই একটি রিসার্চ আর্টিকেলও প্রকাশ করেছেন অধ্যাপক দাস।”আমাদের কলেজের ছাত্রছাত্রী ও অধ্যাপকদের পাশাপাশি বিভিন্ন সেমিনারে আগত গবেষক, অন্যান্য কলেজের অধ্যাপক সহ বহু মানুষই এখন থেকে এই উদ্ভিদগুলির সম্পর্কে জানতে পারবে” এই কথা জানান কলেজের অধ্যক্ষ ড. বিদ্যুৎ সামন্ত। আগামীদিনে উদ্ভিদের বয়স নির্ণয় করে সংযুক্ত করার চেষ্টা করবেন বলে জানান অধ্যাপক দাস।

আজ গাছের কিউ আর কোড স্থাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. বিদ্যুৎ সামন্ত, খড়গপুর কলেজ শিক্ষক সংসদ সম্পাদক ড.রাখাল চন্দ্র ভূঁইয়া, আয়োজক অধ্যাপক হ্যাপি দাস, ঝাড়গ্রাম সেবা ভারতী মহাবিদ্যালয় এর অধ্যাপিকা পম্পি ঘোষ, সহ উদ্ভিদ বিদ্যা বিভাগের ছাত্র ছাত্রী অশিক্ষাকর্মীবৃন্দ।খড়গপুর কলেজের রয়েছে এক বিশাল ক্যাম্পাস, আর সেই বৃহৎ ক্যাম্পাস জুড়ে রয়েছে প্রায় ১৪০টিরও বেশী উদ্ভিদ। এতদিন পর্যন্ত প্রত্যেকটি উদ্ভিদের গায়ে লাগানো থাকতো ছোট ছোট প্লেট যাতে গাছের বিজ্ঞানসম্মত নাম, লোকাল নাম ও ফ্যামিলি নাম উল্লেখ থাকতো। আজ 15ই মে একটি বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে প্রতিটি গাছ কে আধুনিক প্রযুক্তিতে সাজানো হলো। এইবার থেকে প্রত্যেকটি উদ্ভিদের গায়ে থাকবে একটি করে কিউ আর কোড, যা স্ক্যান করলেই গাছটি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য চলে আসবে মোবাইলে, যেমন গাছটির নাম থেকে শুরু করে ওষুধি গুণাগুণ সবটাই।আর এই পুরো কাজটি যিনি করেছেন তিনি হলেন ওই কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক হ্যাপি দাস। এর আগে উনি কলেজ ক্যাম্পাসের গ্রীন অডিটও করেছিলেন। অধ্যাপক দাস বলেন যে তাঁর বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের সহযোগিতায় তিনি এই কাজ গুলি সম্পন্ন করতে পেরেছেন। কলেজ ক্যাম্পাসে যেমন রয়েছে অশোক, হলুদ পলাশের মতন বিরল প্রজাতির উদ্ভিদ, রয়েছে অর্জুন, হরীতকীর মতন গুরুত্বপূর্ণ ঔষুধি উদ্ভিদ আর তেমনই রয়েছে সেগুন, মেহগনির মতন অর্থনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভিদ। খড়গপুর কলেজ ক্যাম্পাসের উদ্ভিদ নিয়ে ইতিমধ্যেই একটি রিসার্চ আর্টিকেলও প্রকাশ করেছেন অধ্যাপক দাস।”আমাদের কলেজের ছাত্রছাত্রী ও অধ্যাপকদের পাশাপাশি বিভিন্ন সেমিনারে আগত গবেষক, অন্যান্য কলেজের অধ্যাপক সহ বহু মানুষই এখন থেকে এই উদ্ভিদগুলির সম্পর্কে জানতে পারবে” এই কথা জানান কলেজের অধ্যক্ষ ড. বিদ্যুৎ সামন্ত। আগামীদিনে উদ্ভিদের বয়স নির্ণয় করে সংযুক্ত করার চেষ্টা করবেন বলে জানান অধ্যাপক দাস।

আজ গাছের কিউ আর কোড স্থাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. বিদ্যুৎ সামন্ত, খড়গপুর কলেজ শিক্ষক সংসদ সম্পাদক ড.রাখাল চন্দ্র ভূঁইয়া, আয়োজক অধ্যাপক হ্যাপি দাস, ঝাড়গ্রাম সেবা ভারতী মহাবিদ্যালয় এর অধ্যাপিকা পম্পি ঘোষ, সহ উদ্ভিদ বিদ্যা বিভাগের ছাত্র ছাত্রী অশিক্ষাকর্মীবৃন্দ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *